২০২৩ সালে ভারতের মহাকাশ অনুসন্ধানে অসাধারণ উন্নতি দেখা গেল।
২০২৩ সালে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংগঠন (ISRO) সার্বিক উম্মেদযোগ্য নক্ষত্র গবেষণায় সেইমাত্র প্রগতি করে। এখানে কিছু প্রধান উন্নতিগুলির সংক্ষিপ্ত তথ্য দেওয়া হলো: পিএসএলভি-সি৫5 মিশন: ২০২৩ সালের ২২ এপ্রিলে, সিংগাপুরের দুটি উপগ্রহ, টেলিওস-২ এবং লুমেলাইট-৪, সাফল্যের সাথে উৎপন্ন হয়েছিল। পূর্ণিমারচনা মাস (এপ্রিল) উপর্যুক্তটিই এই মিশনের লক্ষ্য ছিল। এই মিশনের জন্য টেলিওস-২ (৭৪১ কিলোগ্রাম) উপগ্রহটি সম্মানিত হিসাবে সচরাচর ভূমি পর্যবেক্ষণ, যোগাযোগ অথবা বৈজ্ঞানিক গবেষণার জন্য। ছোট উপগ্রহ লুমেলাইট-৪ অনুযায়ী নিয়মিতভাবে ব্যবহারের জন্য সেইমাত্র। জিএসএলভি-এফ১২ এবং এনভি-এনকেস্ট (নেভিশ্ব-০১) উপগ্রহ: ২০২৩ সালের ২৯ মে গগনচক্র উপগ্রহ বিন্যাসের জন্য ভারতীয় একটি দ্বিতীয় প্রজনন উপগ্রহ এনভিএস-০১ লঞ্চ করেছিল। এই উপগ্রহটি প্রায় ২,২৩২ কিলোগ্রাম ও স্বদেশী পারমাণবিক ঘড়ি সহিত। এখানে উপগ্রহটি জমকরণীয় ওব্যার্বিটে পথে স্থাপিত হয়েছিল, ভারতীয় সমন্বয় নেভিগেশন নেটওয়ার্ক (নাভিক) পরিষেবাকে এগিয়ে তুলল। চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan-3) মিশন: 2023 সালের আগস্ট ২৩ তারিখে চন্দ্রযান-৩ মহাকাশ যান মাত্রভূমিতে স্থাপিত হয়ে গেল। এটি দেশটির সৌর পোলে সফলভাবে বিচরণ করলো এবং এ তারপরে দেশটি সাফল্যের সাথে মানববর্গের জন্য পথ ঠিক করতে পারলো। চন্দ্রযান-৩ মিশনটি ২০২৩ সালের ১৪ জুলাই লঞ্চ করা হয়, এটি পূর্বাঞ্চলে কিন্তু গবেষণার বিষয় এবং ভবিষ্যতের সৌরজগতের জন্য সংশ্লিষ্ট একটি অংশ। ২০২৩ সালের ২০ ডিসেম্বর তারিখে, চন্দ্রযান-৩ মিশনের জন্য ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংগঠনটিকে গৌরবময় ২০২৩ লিফ এরিকসন চন্দ্র পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল। এই পুরস্কারটি আইসল্যান্ডের হুসাভিকমা অনুসন্ধান জাদুঘরের দ্বারা প্রদান করা হয়। আদিত্য-এল১ (Aditya-L1) মিশন: আদিত্য-এল১ মিশন ভারতের সূর্যের মতামত তথ্য নিরীক্ষণের জন্য প্রথম ডিডিকেটেড মিশন। সেপ্টেম্বর ২, ২০২৩ লঞ্চ করা হয়া এই মিশনটির সাধারণ লক্ষ্য হলো সূর্যের বাইরে অস্থায়ী পরিবেশ, সৌর করোণা নিরীক্ষণে বিশ্ববিদ্যালয়ের তাপমাত্রা অধ্যয়নে ভারতের প্রথম সূর্য নিরীক্ষক সংগঠন। আদিত্য-এল১-এর গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য হলো সূর্যের পথার বিস্তার গবেষণা করা, যা পৃথিবীর পরিবেশ এবং মহাকাশ পরিবেশে সূর্যের প্রবাহের প্রভাব নিয়ে বোঝাও করে। উপগ্রহটি বিস্তৃতির ছবি সহ সূর্যের ত্রিমূর্তির বিশদ ছবি তুলে ধরার জন্য উন্নত যন্ত্রপাতি সংযোজিত হয়ে আছে। এটি সৌর মণ্ডলী সম্পর্কে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি দেওয়ার জন্য সূর্যের ম্যাগনেটিক ক্ষেত্র এবং অন্যান্য সূর্যের কার্যক্রমের বিষয়গুলি বিশ্লেষণ করে। এটি প্রচেষ্টাকে স্থাটীকরণ করার জন্য L1 লেগ্রাঞ্জ পযন্টে রয়েছে, যা সূর্য উপরিপাতের পর্যবেক্ষণ অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মান হিসাবে গণ্য করে। আদিত্য-এল১ মাধ্যমে অর্থবহ তথ্য সংগ্রহ করলে এর গ্লোবাল সূর্য বোধগম্যতা উন্নত হবে এবং ইন্টারন্যাশনাল বিজ্ঞানী সম্প্রদায়ের উন্নয়নের সুযোগ উপার্জন করবে।