উদ্দেশ্যটি হ'ল ভারত এবং অ্যান্টার্কটিকা মধ্যে একটি পরিপ্রেক্ষিত ভৌত সমন্বয় উন্নয়ন করা।
আন্তঃআর্টিক একত্রিত বৈজ্ঞানিক প্রজেক্টের ৪৩তম ভারতীয় আন্তআর্টিক অভিযান আন্তর্জাতিক দলের সঙ্গে পয়েন্ট যাত্রা: জলবায়ু গবেষণা ও বগল সহযোগিতায় একটি উন্নত ধারাবাহিকতা।
অভিযানটির লক্ষ্য হল ভারত এবং আন্তার্টিকা মধ্যে একটি উন্নত ভৌগোলিক সমন্বয় বিকাশ করা।
গণ্যমান্য আন্তার্টিক পৃথিবীর জলবায়ু পরিবর্তন এবং তার প্রভাব নিয়ে মিশিয়ে যাওয়ার এই অভিযানের সাথে এই বছরের আন্তআর্টিক অভিযান বিশেষ রূপ পেয়েছে এমনটি সুনিশ্চিত করে। এই অভিযানটি এ্যাফ্রিকার দক্ষিণ অবস্থিত কেপ টাউন থেকে একটি অভিযানে লাগবে যা ২০ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে শুরু হয়েছে। অভিযানের দলে মরিশাস ও বাংলাদেশের বিজ্ঞানীদের উপস্থিতি দেখা যায়। এই সহযোগিতা সময়ে কলম্বো সুরক্ষাবিষয়ক কনকলের (কেএসসি) প্রতিবেদনগুলিতে নেপথ্যে।
৪৩ তম ভারতীয় আন্তআর্টিক বিজ্ঞানী অভিযানটির বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক উপস্থান, যেমন আন্তার্কটিক পেঠের গবেষণা এবং এর পরিবর্তনের সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় পর্যালচনা, যেমন আন্তার্টিক সম্প্রসারণ ও সমুদ্রের মাপামাপী ও মডেলিং, আবহাওয়া পরিষেবা ও দক্ষিণ মহাসাগরের সমুদ্রনিকেশন ট্রপিক্যাল সাংকেতিক সংলগ্নতায়। অভিযানটি আবর্তি ধ্রুবগতি ও মহাশক্তিশালী পৃথিবীর সংমিশ্রণ উপস্থিতির মাধ্যমে প্যলিওক্লাইম্যাট গবেষণা, উষ্ণতার পরিবর্তন পর্যালোচনা ও মাধ্যমিক প্রক্রিয়া এবং ভূমি নিখোঁজ উপাদানগুলি নিয়ে গবেষণা করে।
এই অভিযানের একটি গুরুত্বপূর্ণ নতুন গবেষণা এলাকা হল "এমেরি আইস শেলফের ভূমিগত খোঁজ (জিওএইসএমিল)". এই প্রচেষ্টা, 41 তম অভিযানে শুরু হল, আমেরি আইস-শেলফ এবং প্রাইজড উপনদী থেকে ল্যামবার্ট গ্লেশিয়ার পরিকল্পনা উপর দখল করে। এটির লক্ষ্য হল ভারত এবং আন্তার্টিকা মধ্যে একটি উন্নত ভৌগোলিক সমন্বয় উন্নয়ন করা, একটি বহু-প্রতিষ্ঠানিক প্রোগ্রামে অরিজিনোজেনিক এবং ক্রাটোনিক উপস্থিতি পরিদর্শন করা।
জলবায়ু গবেষণার পাশাপাশি, এই অভিযানটি মৌখিক উন্নয়নের নিয়মনীতি, সাব-আইস ভূমিতিকী এবং প্রাক-পৃথিবী উন্নয়নও পরিবেশী প্রক্রিয়াগুলি, যেমন মানব নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধে অন্তরনিহিত বূঝা উপস্থিতি নিয়ে গবেষণা করবে। বৈজ্ঞানিক চেষ্টা এছাড়াও ইহানসমুহ ক্ষুদ্রজন্তু ভৌগোলিক এবং পাসের অঞ্চলসহ জীবজন্তুর প্রজননের চেষ্টা করবে।
অবসেদগত গবেষণাও অভিযানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যার মধ্যে গণগবেষণা, প্রাইজড উপনদীতে কোস্টাল মহাসাগর পর্যবেক্ষণ, আয়নস্ফেরিক গবেষণা এবং স্থানইয় আবহাওয়া অনুসন্ধান রয়েছে। ইতোমধ্যেই, অভিযানটি হাইড্রোগ্রাফিক পর্যবেক্ষণ, ভূ-মানচিত্রণ ও ভূমিকনমন পরিবেশায় সংশোধনী সহায়তাযোগে অনুসন্ধান সঞ্চালন করবে।
NCPOR এখন পর্যন্ত আন্তার্টিকায় দীর্ঘকালিন পোস্ট ওয়ার্থ স্থাপন করেছে - মৈত্রি এবং ভারতি - যা বিস্তৃত গবেষণার সুবিধা উপলব্ধ করতে স্ট্রাটেজিক পয়েন্টগুলি থেকে অবস্থিত। অভিযানটি চূর্ণভূমিক আন্তিক পরিস্থিতি এবং পরিবর্তনশীল আবহাওয়া ও সমুদ্র-বরফ শর্তাগুলি অভিযানটির মধ্যে চিত্রায়িত বিদ্যমানের সাথে সাইন্টিফিক অপারেশনগুলি চালানোর জন্য সমন্বিত হবে।
এই ঐতিহ্যবাহী অভিযানটি জনগণের দৃষ্টিতে গতিমতির বাহ্যিকতার অপরিহার্যতা খুব গভীর গুলিতে চিহ্নিত করে তার প্রশাসনিক ব্যাপক পরিষেবা ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা যা মানবিক অঞ্চলেও বৃদ্ধি পেয়েছে। ৪৩তম ভারতীয় আন্তআর্টিক বিজ
অভিযানটির লক্ষ্য হল ভারত এবং আন্তার্টিকা মধ্যে একটি উন্নত ভৌগোলিক সমন্বয় বিকাশ করা।
গণ্যমান্য আন্তার্টিক পৃথিবীর জলবায়ু পরিবর্তন এবং তার প্রভাব নিয়ে মিশিয়ে যাওয়ার এই অভিযানের সাথে এই বছরের আন্তআর্টিক অভিযান বিশেষ রূপ পেয়েছে এমনটি সুনিশ্চিত করে। এই অভিযানটি এ্যাফ্রিকার দক্ষিণ অবস্থিত কেপ টাউন থেকে একটি অভিযানে লাগবে যা ২০ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে শুরু হয়েছে। অভিযানের দলে মরিশাস ও বাংলাদেশের বিজ্ঞানীদের উপস্থিতি দেখা যায়। এই সহযোগিতা সময়ে কলম্বো সুরক্ষাবিষয়ক কনকলের (কেএসসি) প্রতিবেদনগুলিতে নেপথ্যে।
৪৩ তম ভারতীয় আন্তআর্টিক বিজ্ঞানী অভিযানটির বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক উপস্থান, যেমন আন্তার্কটিক পেঠের গবেষণা এবং এর পরিবর্তনের সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় পর্যালচনা, যেমন আন্তার্টিক সম্প্রসারণ ও সমুদ্রের মাপামাপী ও মডেলিং, আবহাওয়া পরিষেবা ও দক্ষিণ মহাসাগরের সমুদ্রনিকেশন ট্রপিক্যাল সাংকেতিক সংলগ্নতায়। অভিযানটি আবর্তি ধ্রুবগতি ও মহাশক্তিশালী পৃথিবীর সংমিশ্রণ উপস্থিতির মাধ্যমে প্যলিওক্লাইম্যাট গবেষণা, উষ্ণতার পরিবর্তন পর্যালোচনা ও মাধ্যমিক প্রক্রিয়া এবং ভূমি নিখোঁজ উপাদানগুলি নিয়ে গবেষণা করে।
এই অভিযানের একটি গুরুত্বপূর্ণ নতুন গবেষণা এলাকা হল "এমেরি আইস শেলফের ভূমিগত খোঁজ (জিওএইসএমিল)". এই প্রচেষ্টা, 41 তম অভিযানে শুরু হল, আমেরি আইস-শেলফ এবং প্রাইজড উপনদী থেকে ল্যামবার্ট গ্লেশিয়ার পরিকল্পনা উপর দখল করে। এটির লক্ষ্য হল ভারত এবং আন্তার্টিকা মধ্যে একটি উন্নত ভৌগোলিক সমন্বয় উন্নয়ন করা, একটি বহু-প্রতিষ্ঠানিক প্রোগ্রামে অরিজিনোজেনিক এবং ক্রাটোনিক উপস্থিতি পরিদর্শন করা।
জলবায়ু গবেষণার পাশাপাশি, এই অভিযানটি মৌখিক উন্নয়নের নিয়মনীতি, সাব-আইস ভূমিতিকী এবং প্রাক-পৃথিবী উন্নয়নও পরিবেশী প্রক্রিয়াগুলি, যেমন মানব নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধে অন্তরনিহিত বূঝা উপস্থিতি নিয়ে গবেষণা করবে। বৈজ্ঞানিক চেষ্টা এছাড়াও ইহানসমুহ ক্ষুদ্রজন্তু ভৌগোলিক এবং পাসের অঞ্চলসহ জীবজন্তুর প্রজননের চেষ্টা করবে।
অবসেদগত গবেষণাও অভিযানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যার মধ্যে গণগবেষণা, প্রাইজড উপনদীতে কোস্টাল মহাসাগর পর্যবেক্ষণ, আয়নস্ফেরিক গবেষণা এবং স্থানইয় আবহাওয়া অনুসন্ধান রয়েছে। ইতোমধ্যেই, অভিযানটি হাইড্রোগ্রাফিক পর্যবেক্ষণ, ভূ-মানচিত্রণ ও ভূমিকনমন পরিবেশায় সংশোধনী সহায়তাযোগে অনুসন্ধান সঞ্চালন করবে।
NCPOR এখন পর্যন্ত আন্তার্টিকায় দীর্ঘকালিন পোস্ট ওয়ার্থ স্থাপন করেছে - মৈত্রি এবং ভারতি - যা বিস্তৃত গবেষণার সুবিধা উপলব্ধ করতে স্ট্রাটেজিক পয়েন্টগুলি থেকে অবস্থিত। অভিযানটি চূর্ণভূমিক আন্তিক পরিস্থিতি এবং পরিবর্তনশীল আবহাওয়া ও সমুদ্র-বরফ শর্তাগুলি অভিযানটির মধ্যে চিত্রায়িত বিদ্যমানের সাথে সাইন্টিফিক অপারেশনগুলি চালানোর জন্য সমন্বিত হবে।
এই ঐতিহ্যবাহী অভিযানটি জনগণের দৃষ্টিতে গতিমতির বাহ্যিকতার অপরিহার্যতা খুব গভীর গুলিতে চিহ্নিত করে তার প্রশাসনিক ব্যাপক পরিষেবা ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা যা মানবিক অঞ্চলেও বৃদ্ধি পেয়েছে। ৪৩তম ভারতীয় আন্তআর্টিক বিজ