ভারত ও থাইল্যান্ড ঐতিহাসিকভাবে উষ্ণ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উপভোগ করে আসছে বলে মন্তব্য করেছে ভারতের পররাষ্ট্র দপ্তর।
শনিবার ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস. জয়শঙ্কর নয়াদিল্লিতে থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মারিস সাংগিয়ামপংসার সাথে সাক্ষাৎ করেন এবং দুই দেশের বহু-মুখী দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করেন। এছাড়াও পারস্পরিক স্বার্থের সাব-আঞ্চলিক, আঞ্চলিক এবং বহুপাক্ষিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
"ভারত-থাইল্যান্ডের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আমাদের সভ্যতার বন্ধনের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। থাইল্যান্ড ভারতের ‘অ্যাক্ট ইস্ট’ নীতির একটি মূল স্তম্ভ এবং ইন্দো-প্যাসিফিক সম্পর্কে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ," জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২৩ সালে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
থাইল্যান্ডে ভারতের প্রধান কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে টাটা গ্রুপের টাটা স্টিল থাইল্যান্ড এবং টাটা কনসালট্যান্সি সার্ভিসেস, আদিত্য বিড়লা গ্রুপ, টেক মাহিন্দ্রা, কিরলোস্কার ব্রাদার্স লিমিটেড, এল অ্যান্ড টি, বাজাজ অটো, এনআরবি বিয়ারিং, র্যানব্যাক্সি, ক্যাম্পার ফার্মাসিউটিক্যালস, কোফর্জ লিমিটেড, উষা সিয়াম স্টিল ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি, কিইসি ইন্টারন্যাশনাল, কলপতারু পাওয়ার ট্রান্সমিশন লিমিটেড, ডেসমন্ড ইন্টারন্যাশনাল, অ্যাপোলো টায়ার্স প্রভৃতি।
অন্যদিকে, ভারতে থাইল্যান্ডের প্রধান কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে চ্যারোয়েন পোকফান্ড গ্রুপ, ইতালিয়ান থাই ডেভেলপমেন্ট পিএলসি, থাই ইউনিয়ন ফ্রোজেন প্রোডাক্টস পিএলসি, থাই সামিট নীল অটো প্রাইভেট লিমিটেড, ডেল্টা ইলেকট্রনিক্স (থাইল্যান্ড) পিএলসি, স্রিথাই সুপারওয়্যার পিএলসি (মেলামাইন টেবিলওয়্যার উৎপাদন), সিয়াম ম্যাক্রো পিএলসি, গ্লোবাল রিনিউএবল সনার্জি কোম্পানি (জিআরএসসি) প্রভৃতি।
থাইল্যান্ডে প্রায় ২,৫০,০০০ ভারতীয় বংশোদ্ভূত জনগোষ্ঠী বসবাস করে। এই কমিউনিটিতে মূলত পাঞ্জাবি হিন্দু, নামধারী এবং অন্যান্য শিখ সম্প্রদায়, গোরখপুরি, মালয়ালি, তামিল, গুজরাটি, মারোয়ারি এবং সিন্ধি সম্প্রদায়ের মানুষ রয়েছে। অন্যান্য ভাষাভাষী এবং আঞ্চলিক গোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্বও রয়েছে। এছাড়াও দেশটিতে ২৫,০০০ এর বেশি প্রবাসী ভারতীয় রয়েছেন, যাদের বেশিরভাগই ব্যাংককে কেন্দ্রীভূত। সূত্র: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক
"ভারত-থাইল্যান্ডের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আমাদের সভ্যতার বন্ধনের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। থাইল্যান্ড ভারতের ‘অ্যাক্ট ইস্ট’ নীতির একটি মূল স্তম্ভ এবং ইন্দো-প্যাসিফিক সম্পর্কে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ," জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২৩ সালে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
থাইল্যান্ডে ভারতের প্রধান কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে টাটা গ্রুপের টাটা স্টিল থাইল্যান্ড এবং টাটা কনসালট্যান্সি সার্ভিসেস, আদিত্য বিড়লা গ্রুপ, টেক মাহিন্দ্রা, কিরলোস্কার ব্রাদার্স লিমিটেড, এল অ্যান্ড টি, বাজাজ অটো, এনআরবি বিয়ারিং, র্যানব্যাক্সি, ক্যাম্পার ফার্মাসিউটিক্যালস, কোফর্জ লিমিটেড, উষা সিয়াম স্টিল ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি, কিইসি ইন্টারন্যাশনাল, কলপতারু পাওয়ার ট্রান্সমিশন লিমিটেড, ডেসমন্ড ইন্টারন্যাশনাল, অ্যাপোলো টায়ার্স প্রভৃতি।
অন্যদিকে, ভারতে থাইল্যান্ডের প্রধান কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে চ্যারোয়েন পোকফান্ড গ্রুপ, ইতালিয়ান থাই ডেভেলপমেন্ট পিএলসি, থাই ইউনিয়ন ফ্রোজেন প্রোডাক্টস পিএলসি, থাই সামিট নীল অটো প্রাইভেট লিমিটেড, ডেল্টা ইলেকট্রনিক্স (থাইল্যান্ড) পিএলসি, স্রিথাই সুপারওয়্যার পিএলসি (মেলামাইন টেবিলওয়্যার উৎপাদন), সিয়াম ম্যাক্রো পিএলসি, গ্লোবাল রিনিউএবল সনার্জি কোম্পানি (জিআরএসসি) প্রভৃতি।
থাইল্যান্ডে প্রায় ২,৫০,০০০ ভারতীয় বংশোদ্ভূত জনগোষ্ঠী বসবাস করে। এই কমিউনিটিতে মূলত পাঞ্জাবি হিন্দু, নামধারী এবং অন্যান্য শিখ সম্প্রদায়, গোরখপুরি, মালয়ালি, তামিল, গুজরাটি, মারোয়ারি এবং সিন্ধি সম্প্রদায়ের মানুষ রয়েছে। অন্যান্য ভাষাভাষী এবং আঞ্চলিক গোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্বও রয়েছে। এছাড়াও দেশটিতে ২৫,০০০ এর বেশি প্রবাসী ভারতীয় রয়েছেন, যাদের বেশিরভাগই ব্যাংককে কেন্দ্রীভূত। সূত্র: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক